Backlink hizmetleri hakkında bilgi al
Hacklink satın almak için buraya tıklayın
Hacklink satışı için buraya göz atın
Hacklink paneline erişim sağla
Edu-Gov Hacklink ile SEO'nuzu geliştirin

Backlink
Backlink hizmeti al

Hacklink
Hacklink hizmetleri hakkında bilgi al

Hacklink Al
SEO dostu hacklink satın al

Hacklink Satışı
Hacklink satışı ve hizmetleri

Hacklink Satın Al
SEO için hacklink satın al

Hacklink Panel
SEO hacklink paneli

Edu-Gov Hacklink
Etkili EDU-GOV hacklink satın al

For more information and tools on web security, visit DeepShells.com.tr.

To get detailed information about shell tools, visit DeepShells.com.tr.

To learn more about Php Shell security measures, check out this article.

For the best Php Shell usage guide, click on our guide.

If you want to learn about Aspx Shell usage to secure web applications, click here.

What is Aspx Shell and how to use it? Check out our Aspx Shell guide: Detailed information about Aspx Shell.

For detailed information about Asp Shell security tools in web applications, you can check out this article.

Discover the best Asp Shell usage guide for developers: Asp Shell usage.

Uncategorizedপ্রস্তুতিশিক্ষা

যেভাবে প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল পাওয়া যায় সহজে

554views

ইবাদুল ইসলাম


আমাদের মনে রাখতে হবে, পরীক্ষায় ভালো ফল করাটা শুধু জন্মগত প্রতিভা নয়, কিংবা ঘণ্টার পর ঘণ্টা বই নিয়ে পড়ে থাকা নয়। নিয়মিত ভালো ফলাফল করে, এমন শিক্ষার্থীদের আসলে কিছু অভ্যাস থাকে যা তাদের ভালো ফল করতে সাহায্য করে। ভালো ছাত্র বলতে আমরা তাদেরকেই বুঝি যারা সবসময় বই নিয়ে পড়ে থাকে, অন্য কোনোদিকে মনোযোগ দেয় না। কিন্তু কিছু কিছু মানুষ পড়াশোনা, খেলাধুলা, শিল্পচর্চা সবদিকেই সময় দিতে পারে। তারা আসলে এসব অভ্যাসের চর্চা করে বলেই ভালো ফল করতে পারে সব দিকেই। জেনে নিন এমনই কিছু অভ্যাসের কথা-

১) পড়াশোনাকে প্রাধান্য দিন

পড়াশোনার সময়ে শুধুই পড়াশোনায় মনোযোগ দেওয়া উচিত। বই খোলার পর ফোনে কথা বলা, টিভি দেখা, এমনকি টুকিটাকি খাওয়ার দিকেও মনোযোগ না দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। পড়ার নির্দিষ্ট সময়ে শুধুই পড়াকে প্রাধান্য দিন।

২) যে কোনো জায়গায় পড়াশোনা করুন

একেক জন একেক সময়ে পড়াশোনা করতে পছন্দ করে। কেউ গভীর রাতে নিরিবিলির মাঝে পড়তে পছন্দ করে। কেউ ভোরবেলা যখন সবাই ঘুমাচ্ছে তখন পড়তে পছন্দ করে। কেউ আবার ক্লাস থেকে ফিরে লেকচার মনে থাকতে থাকতেই পড়ে ফেলে। কিন্তু এর পাশাপাশিও সময় বের করা যায়। বাড়ির আয়নার পাশে একটি কাগজে ভোকাবুলারি লিস্ট আটকে রাখুন এবং প্রতিদিন একটি করে শব্দ শিখুন। ক্লাসে যাওয়া আসার পথে কিছু একটা পড়ুন। অর্থাৎ কোনো সময়ই যেন নষ্ট না হয় সেদিক নজর দিন।

৩) গুছিয়ে রাখুন পড়ার জিনিস

ক্লাস নোট, কালার পেন্সিল এসব খুঁজতে সময় নষ্ট হলে পড়ার ইচ্ছে অনেকটাই কমে যায়। সবসময় পড়ার জিনিস গুছিয়ে রাখুন যাতে যা খুঁজতে সময় ব্যয় না হয়। ক্লাস থেকে এসে প্রতি বিষয়ের নোট আলাদা রঙের ফোল্ডারে গুছিয়ে রাখুন। অন্তত পড়ার টেবিলের ড্রয়ারে বা ব্যাকপ্যাকটা গুছিয়ে রাখার অভ্যাস করুন। এতে পড়াশোনা অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।

৪) দ্রুত পড়ার অভ্যাস করুন

শুধু বই সামনে নিয়ে বসে থাকলে পড়া হয় না। দ্রুত পড়ার অভ্যাস গড়ে তুললে আপনি কম সময়ে অনেক বেশি পড়তে পারবেন। প্রথম একটি বইয়ের সুচিপত্র পড়ে নিন, এতে আপনি বুঝতে পারবেন বইটি কী বিষয়ের ওপরে লেখা। এরপর আপনি এতে থাকা ছবি এবং ছক দেখতে পারেন। এরপর বইটি দ্রুত পড়ে নিতে পারেন। এ পদ্ধতিতে আপনার মাথায় তথ্যগুলো ভালোভাবে বসে যাবে। শুধু দ্রুত নয়, পড়ার সময়ে ‘সক্রিয়’ থাকুন অর্থাৎ পড়ার সময়ে বইয়ের লেখাটি নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করুন নিজের মাথার ভেতরে।

৫) সময় ভাগ ভাগ করে নিন

বিভিন্ন বাড়ির কাজ বা অ্যাসাইনমেন্ট শেষ করার জন্য ভাগ ভাগ করে কাজ করতে হয়। ডমেনিকা রোমান নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এটা অনেকটা মাংসের স্টেক খাওয়ার মতো। এক টুকরো করে কেটে চিবিয়ে খেতে হয়। পুরোটা এক কামড়ে খাওয়া যায় না।’ অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেবার শেষ তারিখটা জেনে নিয়ে এর আগেই শিডিউল করে ফেলুন কবে কতটুকু লিখবেন। একদিন বিষয়টি নিয়ে রিসার্চ করুন, আরেকদিন ২০ শতাংশ লিখে ফেলুন, আবার একদিন সহপাঠিকে দিয়ে রিভিউ করিয়ে নিন। অবশ্য সবসময় এত গুছিয়ে কাজ করা যায় না, কখনো ডেডলাইনের আগের রাত্রেই কাজ শেষ করতে হয়। তারপরেও একটি শিডিউল করা থাকলে কাজটা ভালো হয়।

৬) সুন্দর করে নোট নিন

পড়ার জন্য পাঠ্যবই পড়া দরকারি, ঠিকই। কিন্তু ক্লাসে মনোযোগ দেওয়াটাও জরুরী। ক্লাসে যা পড়ানো হয়, যেটায় জোর দেওয়া হয় সাধারণত সেটাই পরীক্ষায় আসে। ক্লাসে নোট না নিলে আপনি বুঝতে পারবেন না পরীক্ষায় কী আসবে। তাই গুছিঃয়ে নোট নিন এবং নোটস পড়ুন। ক্লাসের ঘণ্টা পড়ার পর পরই বেশিরভাগ ছাত্র গল্পে মশগুল হয়ে পড়ে বা বের হয়ে যায়। এ সময়টায় আপনি ক্লাসের একটা সারসংক্ষেপ লিখে নিতে পারেন।

৭) অ্যাসাইনমেন্ট গুছিয়ে নিন

গোছানো, পরিষ্কার ও সাবলীল ভাষায় লেখা, দৃষ্টিনন্দন অ্যাসাইনমেন্ট পেপারগুলো স্বাভাবিকভাবেই বেশি নম্বর পায়। অনেক সময়ে খুব তথ্যবহুল অ্যাসাইনমেন্টও গোছানো না হওয়ার কারণে কম নম্বর পেতে পারে। তাই অ্যাসাইনমেন্ট গোছানো রাখার দিকে মনোযোগ দিন।

৮) ক্লাসে সাড়া দিন

শিক্ষক কী বুঝাচ্ছেন তা বুঝতে না পারলে তা পুনরায় জিজ্ঞেস করতে ভুলবেন না। এতে আপনিও যেমন বিষয়টা ভালোভাবে বুঝতে পারেন, তেমনি শিক্ষকও আপনাকে ভালো চোখে দেখবেন।

৯) একসাথে পড়াশোনা করুন

ক্লাসের সহপাঠিদের সাথে পড়াশোনা করলে ফলাফল ভালো হয়। একেকজন একেকভাবে পড়াশোনা করে, কেউ একটি বিষয় অন্যদের থেকে ভালো বোঝে, কারও ক্লাস নোটস অন্যদের তুলনায় ভালো হয়। এ কারণে একসাথে পড়তে বসলে সবাই তা থেকে উপকৃত হয়।

১০) নিজের পরীক্ষা নিন

ক্লাস নোটস পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন বইয়ের কোন অংশ থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। এসব জায়গা চিহ্নিত করে রাখুন। পরীক্ষার আগের দিন এসব অধ্যায় থেকে প্রশ্ন তৈরি করুন এবং নিজের একটি পরীক্ষা নিন। যদি দেখেন ভালোভাবে উত্তর দিতে পারছেন না, তাহলে সেসব জায়গা আবার পড়ে নিন। আসল পরীক্ষাতেও অনেক সময়ে এসব প্রশ্ন চলে আসবে, তখন আপনি ভালো ফল করতে পারবেন।

১১) একটু বেশি পড়ুন

ক্লাসে যতটা কাজ করতে বলা হয়েছে, তার থেকে একটু বেশি পড়ুন। গণিতের পাঁচটি সমস্যা অনুশীলন করতে বলা হয়েছে বাসায়? আপনি দশটা করুন। কোনো বিষয়ের ওপর লাইব্রেরী থেকে দুইটি বই পড়তে বলা হয়েছে? আপনি আরেকটি বই পড়ার চেষ্টা করুন। যত বেশি অনুশীলন করতে পারবেন, তত ভালো শিখবেন।


সূত্র: রিডার্স ডাইজেস্ট

Leave a Response